বিদ্যাসাগরের সামনে মধুসূদনের পান্ডিত্য

একবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রসিকতা করে মাইকেল মধুসূদন দত্তকে বললেন – মাইকেল, তুমি কি ইংরেজি বর্ণমালার E কে বর্জন করে একটি পূর্ণ অনুচ্ছেদ লিখতে পারবে?

মধূসুদন সহাস্যে বললেন :

I doubt I can. It’s a major part of many many words. Omitting it is as hard as making muffins without flour. It’s as hard as spitting without saliva, napping without a pillow, driving a train without tracks, sailing to Russia without a boat, washing your hands without soap.

Anyway, what would I gain? An award? A cash bonus? Bragging rights? Why should I strain my brain? It’s not worth doing.

[লক্ষ করুন, কোনো শব্দে E নেই।]

অনুচ্ছেদটির অর্থ :

আমার সন্দেহ আমি পারবো কি না। এটা অনেক শব্দের প্রধান অংশ। এটা ময়দা ছাড়া পিঠা বানানোর মতোই কঠিন। লালা ছাড়া থু থু মারার মতো, বালিশ ছাড়া ঘুমানোর মতো, রেললাইন ছাড়া রেলগাড়ি চালানোর মতো, নৌকা ছাড়া রাশিয়া যাত্রা করার মতো, সাবান ছাড়া হাত ধোয়ার মতো কঠিন।

যাইহোক, এটা করতে পারলে আমি কী পাবো? কোনো পুরষ্কার? কোনো টাকা? কোনো অধিকার? তো অযথা কেন আমার মস্তিষ্ককে চাপ দেবো? এটা কোনো কাজের কাজ নয়।